সাক্ষরতার হার এখন ৭২.৯%
দেশে বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭২ দশমিক ৯ শতাংশ। এখনও নিরক্ষর ৩ কোটি ২৫ লাখ মানুষ। বিদ্যালয়ের বাইরে থাকা ৮ থেকে ১৪ বছর বয়সী নিরক্ষর শিশু ১০ লাখ। উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে নিরক্ষরদের সাক্ষর জ্ঞানসম্পন্ন এবং বিদ্যালয়বহির্ভূত শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষা দেওয়া হবে।
আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এ তথ্য দেন। আগামীকাল শনিবার দিবসটি পালিত হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, নব্বইয়ের দশকে 'সবার জন্য শিক্ষা' অর্জনে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশেও সাক্ষরতা বিস্তারে বিভিন্ন উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। দেশে সার্বিক সাক্ষরতা আন্দোলন কর্মসূচির মাধ্যমে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত প্রায় এক কোটি ৮০ লাখ নিরক্ষরকে সাক্ষরতা জ্ঞান দেওয়া হয়। বর্তমান সরকারের নিরলস প্রচেষ্টায় দেশে বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭২ দশমিক ৯ শতাংশ।
গণশিক্ষামন্ত্রী জানান, দেশে নিরক্ষরতা দূরীকরণে ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়েসী ৪৫ লাখ নিরক্ষর নারী-পুরুষকে সাক্ষরতা জ্ঞান দেওয়ার জন্য উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প (৬৪ জেলা) বাস্তবায়ন করছে।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, দেশের ৫০ লাখ নব্যসাক্ষরকে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করে কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা হবে। জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি, সাক্ষরতা ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা, বিদ্যালয়বহির্ভূত শিশুদের জন্য উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার প্রতিটি ইউনিয়নে এবং কিছু শহর এলাকায় মোট ৫ হাজার ২৫টি আইসিটিভিত্তিক স্থায়ী কমিউনিটি লার্নিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হবে। প্রতিটি জেলায় একটি করে মোট ৬৪টি স্থায়ী জীবিকায়ন উন্নয়ন প্রশিক্ষণকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হবে।
আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এ তথ্য দেন। আগামীকাল শনিবার দিবসটি পালিত হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, নব্বইয়ের দশকে 'সবার জন্য শিক্ষা' অর্জনে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশেও সাক্ষরতা বিস্তারে বিভিন্ন উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। দেশে সার্বিক সাক্ষরতা আন্দোলন কর্মসূচির মাধ্যমে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত প্রায় এক কোটি ৮০ লাখ নিরক্ষরকে সাক্ষরতা জ্ঞান দেওয়া হয়। বর্তমান সরকারের নিরলস প্রচেষ্টায় দেশে বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭২ দশমিক ৯ শতাংশ।
গণশিক্ষামন্ত্রী জানান, দেশে নিরক্ষরতা দূরীকরণে ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়েসী ৪৫ লাখ নিরক্ষর নারী-পুরুষকে সাক্ষরতা জ্ঞান দেওয়ার জন্য উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প (৬৪ জেলা) বাস্তবায়ন করছে।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, দেশের ৫০ লাখ নব্যসাক্ষরকে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করে কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা হবে। জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি, সাক্ষরতা ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা, বিদ্যালয়বহির্ভূত শিশুদের জন্য উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার প্রতিটি ইউনিয়নে এবং কিছু শহর এলাকায় মোট ৫ হাজার ২৫টি আইসিটিভিত্তিক স্থায়ী কমিউনিটি লার্নিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হবে। প্রতিটি জেলায় একটি করে মোট ৬৪টি স্থায়ী জীবিকায়ন উন্নয়ন প্রশিক্ষণকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হবে।
আরো পড়ুন বেসরকারি শিক্ষকরাও বদলি হতে পারবেন
0 comments:
Thanks for visit my website. Feel free discussion from my any post and I will happy for suggestions.